সাদা সাদা লবনের গুড়ো;
চোখেতে স্বপ্ন সেটা- সুরে চলে
অথবা বেসুরো,
চাউনি সুদূরে তার-
দেখছে সে আগামীর দিন;
আঁধারের বুকে জাগা নতুন এক সূর্য- রঙ্গিন।
কেউ তো জানে না, সে একমনে চোলেছে কোথায়-
কেন সে ছুটেছে আর কেন এত স্বপ্ন বিলায়,
কেন তার রোদেপোড়া মুখে নেই ক্লান্তির ঋণ,
আঁধার জীবনে কেন আনবে সে সূর্য রঙ্গিন ?
পায়ে পায়ে হেঁটে চলে,
কুড়োয় হয়তো ভ্রুকুটি,
অজানাতে ছুটে চলা-
অবসর নেই, নেই ছুটি।
ছুটছে সে আজকের আঁধারকে ছুটি দেবে বোলে,
ধূলোমাখা পা দু’খানি সুদিনের সন্ধানে চলে।
পৃথিবীর
দায়ভার তার বুকে যেন আঁকা আছে,
স্বপ্নের ফেরীওয়ালা বিকারগ্রস্থ এ সমাজে,
নতুন ইশতিহার তার হাতটাতে বাধাঁহীন-
মানুষের চোখে আনে আগামীর সূর্য রঙ্গিন।
তাদের হাতটা ভারী-
যুগের অস্ত্রে সজ্জিত;
তারা জাগ্রত, আর
দ্বিধাকে কোরেছে পরাজিত।
পৃথিবীর মুক্তিকে সে ঘোষণা কোরবে একদিন-
মুক্ত সে, বিপ্লবী- প্রত্যয়ে সূর্য রঙ্গিন।




